কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

অযন্তে জঙ্গলে বেড়ে ওঠা। কারিপাতা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা ও আপকারিতা সম্পর্কে আজকে আর্টিকেল। আমরা অনেকে একটা জঙ্গলি গাছ হিসেবে চিনি এই উপকারী কারিপাতা। যার গুনাগুন সম্পর্কে আমরা জানি না।আবার অনেকে কারিপাতা সম্পর্কে একটু জানি।
কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
এক এ বাড়ে না জানা নয়। আপনি যদি কারিপাতা রান্না ব্যবহার করেন খাবার সাধ দিগুন বাড়িয়ে দিবে। রান্না স্বাধ বাড়ানোর জন্য কত কি ব্যবহার করে থাকি আমরা। তাদের জন্য কারি পাতা হতে পাড়ে অতুলনীয়। যা স্বাধ বাড়িয়ে তুলে দিগুন ও গুনাগুনে ভরপুর কারিপাতা।

 সূচি পত্রঃ

কারি পাতা খাওয়ার উপকার ও অপকারিতা

কারিপাতা শুধু রান্নাতে নয়। কাচা পাতা চিবিয়ে খাওয়া যায়।বরং আপনি যদি কারিপাতা চিবিয়ে খেতে পারেন। তাহলে এর উপকার মিলবে আরো বেশি। প্রতি দিন যদি ১০টি পাতা লেবু ও মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে মিলবে অনেক একাধিক রোগের সমাধান। এভাবে আপনি কারিপাতা খেলে ওজনে আসনে নিয়ন্ত্রণ। এখন অনেকে ওজন কমানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের মেডিসিন নিয়ে থাকে। তারা যদি মেডিসিন না নিয়ে নিয়ম করে কারিপাতা খেতে পারেন। 

তাহলে আপনার ওজন কমাতে কায্যকরি ভুমিকা পালন করবে কারিপাতা। বাড়ির পাশে এমন আনেক গাছ ও আগাছা রয়েছে। যা যন্ত করা ছাড়াই অযন্তে বেড়ে ওঠে। এর মধ্যে অন্যতম গাছ হচ্ছে এই কারিপাতা। এই কারিপাতা অনেক গুন আছে যা জানলে আপনি অবাক হবেন। এই কারিপাতা খেলে আপনি আজীবন সুস্থ থাকবেন। প্রকৃতির সব কিছুই জানো অনেক উপকারী। এই কারিপাতা শুধু রান্নার স্বাধই বাড়ায় না। এর ভিতর রয়েছে ঔষধি গুনের ভান্ডার। 

কারিপাতা প্রতি দিন খেলে শরীরে জন্য অনেক উপকারি। দক্ষিণ ভারতের বেশিরভাগ রান্নাতে কারিপাতা খেয়ে থাকেন। বর্তমানে উত্তর ভারতে এই পাতা রান্না করে খেয়ে থাকেন এই ভারতীয় রা। শুধু রান্নার স্বাধ বাড়াতে না। কারিপাতায় ভেজস গুনাগুন আছে অনেক বেশি। কারি পাতায় এত সব গুণ আছে জেনেও কানো রাখবেন না খাবার তালিকায়। রান্না স্বাধ বাড়াবে ও শরীরে জন্য উপকারী। জঙ্গলে থাকার কারনে টাকা ও গুনতে হবে না আপনার।ফ্রীতে পাওয়া যাবে এই ঔষধি গুণে ভরপুর কারি পাতা।

কারি পাতার গুড়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানুন


কারি পাতার গুঁড়া উপকারিতা নিয়ে আজকের আলোচনা। কারি পাতা হলো ঔষধী ও ভেজস পাতা। এই কারি পাতা হয়তো অনেকে চেনেনা। এই কারি পাতাকে ঔষধী ভান্ডার বলে থাকেন অনেকে। কথা আছে ঢেকি স্বর্গে গেলেও নাকি ধান বানে। ঠিক কারি পাতা ও গুড়ো করে পেস্ট করে কাঁচা চিবিয়ে ও রান্না করে। যেমন ভাবেই খান,না কানো। এর উপকারের থেকে বঞ্চিত হবেন না কেউই। এই পাতা চিবিয়ে খেলে ওরাল হেল্থ ভালো থাকে। মাউথ আলসার হবে না। 

অনেকের মুখের দুর্গন্ধ দূর করতে সেবন করতে পাড়েন উপকারি এই কারি পাতা। এটি তে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকার কারনে কান্সার প্রতিরোধে কাজ করে। হজমে সাহায্য করে ও পেটের অনেক উপকার করে থাকেন এই কারি পাতা। ১০টি পাতা চিবিয়ে খেতে পাড়েন প্রতিদিন। এতে মিলবে আপনার শরীরের ভোগান্তি। তো আপনারা বুঝলেন যে শুধু গুড়ো নয় যে ভাবে আপনার সুবিধা। সেই ভাবে খাবেন,উপকার নিশ্চিত।

কারি পাতা ত্বকের যন্তে উপকারি

কারি পাতা ভিটামিন এ,ও ভিটামিন সি, থাকার কারণে। কারি পাতা ত্বকের যন্তে উপকারি অনেক। কারি পাতায় ভিটামিন সি,থাকায় ত্বকে সংক্রামিত দাগ,ত্বকের উষ্ণতা,ত্বকের মরা চামরা,ও ত্বকের ব্রোন চিরতরে মুক্তি দায় এই অমূল্য কারি পাতা। যা আমাদের আসেপাশে অযন্তে ও অবেলাই বেড়ে ওঠা এই গাছটির নাম কারি পাতা। এই কারি পাতা আপনি পেস্ট করে মূখে ফেসিয়াল হিসেবে ব্যবহার করলে ও ভালো ফল পাবেন আপনি। চুলের জন্য কিন্তুু অনেক উপকারী এই পাতা।

নারীর এক সৌন্দর্য প্রতিক হচ্ছে চুল। মেয়েরা চুল পড়া ও চুলের যন্তে কত কি ব্যবাহার করে থাকেন। তবুও মিলেনা সামাধান। তারা যদি এই কারি পাতা সেবন বা ব্যবহার করেন।সমস্যার সমাধান ঘটবে। ভিটামিন এ,ভিটামিন সি, থাকার কারনে চুলের গোড়া শক্ত ও চুল পড়া ও চুলের আগা ফাটা থেকে মুক্তি মিলবে এই কারি পাতা খেলে বা মাথায় দিলে।

কারি পাতার ৭টি উপকারিতা সম্পর্কে

আমাদের দেশে কারি পাতা জঙ্গলে হলেও। বাহিরের দেশে কিন্তু এই কারি পাতা গাছ চাষ করে থাকেন বিদেশি রা। ও এর কদর দেয় অনেক বেশি। কারি পাতার ৭ টি উপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত তথ্য। জাপানি বিজ্ঞানীদের করা একটি গবেষণায় দেখা গেছে। কারি পাতায় থাকা উপস্থিত কর্বাজল অ্যাসকালোয়েড নামক একটি উপাদান। যা শরীরে প্রবেশ করার পর এমন রিয়েক্ট করে। যে একের পরে এক ক্যানসার সেলেরা মারা পরে থাকে।

হজম ক্ষমতার উন্নতি ঘটায়ঃ প্রাচীন আয়ুর্বেদিক পূথিতে উল্লেখ পাওয়া যাই। এই কারি পাতায় থাকা উপস্থিত ল্যাক্সোটিভ প্রপাটিজ শুধু হজম শক্তির ক্ষমতা উন্নতি করেনা। সেই সাথে শরীরে থাকা টক্সিক উপাদান কেও বেড় করে দায় কারি পাতা। ফলে নানাবিধ রোগে আক্রমণ থেকে রক্ষা করে থাকে এই কারি পাতা। যাদের বদ-হজমের সমস্যা তাদের সঙ্গী বানানো মোস্ট কারি পাতা। এই কারি পাতা গুনাগুনে অপরিহার্য

অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এর ঘাটতিঃ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এই উপাদানটি শরীরে যত বেশি বাড়তে শুরু করে। একাধিক রোগ দূরে যেতে বাধ্য হয়। তাই আপনি সুস্থ শরীরের স্বপ্ন দেখছেন। স্বপ্ন বাস্তবায়িত করতে হলে এই কারি পাতা হতে পারে আপনার স্বপ্নের স্বর্ণ সিঁড়ি। যা আপনার শরীরের ভোগান্তি রোগ সহজে প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে কারি পাতা। তাই প্রতি দিন নিয়মিত খেতে হবে কারি পাতা। নিতে হবে এর গুনাগুন।


পেট খারাপের চিকিৎসক কারি পাতাঃ সকাল বিকাল আমরা অনেকেই বাহিরের খাবার খেয়ে থাকি। এতে পেটের সমস্যা ও পেট গরম হয়। পেট ঠান্ডা রাখতে খেতে হবে কারি পাতা। কি ভাব-ছেন এতো উপদেশ কানো দিচ্ছি। কারন প্রতি নিয়েতো পেট খারাপ সমস্যা প্রায় হয়ে থাকে। ও ডাইরিয়া প্রতিরোধে এই প্রাকৃতিক উপাদান টি বিষেশ ভূমিকা পালন করে থাকে কারি পাতা। আসলে কারি পাতায় কার্বেজল ও অ্যালকালয়েড উপাদান বিষেশ কার্যকর ভূমিকা পালন করে

লিভার ভালো ও চাঙ্গা করেঃ কেউ যদি প্রতি দিন অ্যালকাহল সেবন করে। তার জন্য কারি পাতা অনেক অনেক উপকারী। কারন এই প্রাকৃতিক উপাদানে ভিতর রয়েছে অক্সিডিয়েট স্ট্রেস। যা ক্ষতিকর টক্সিনের প্রভাব থেকে লিভার কে রক্ষা ও সুরক্ষিত রাখে কারিপাতা। এজন্য স্বাভাবিকভাবেই শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটির ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে লিভারে বাজে প্রভাব পড়েনা। কি ভাবে খাবেন। কারি পাতার এক কাপ রসে এক চামচ ঘি হালকা চিনি ও গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে উপকার পাবেন।

ত্বকের সংক্রমণে প্রকোপ কমায়ঃ আপনি শুনে হয়তো অবাক হচ্ছেন। পাতা কিভাবে ত্বকের সমস্যা দূর করতে পারে। জি পাতায় পারে আপনার ত্বকের সুরক্ষা দিতে। কারণ কারি পাতায় উপস্থিত শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আন্টি ব্যাকটেরিয়া এবং অ্যান্টি ফাঙ্গাল প্রপাটিজ যে কোনো ধরনের স্ক্রিন ইনফেকশন কমাতে দারুন ভূমিকা পালন করে।

রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকেঃ আপনি যদি খাবারে প্রতিদিন কারি পাতা খেলে ইনি সলিলের ক্ষমতা বাড়িতে শুরু করে। এর ফলে আপনার রক্তের শর্করা স্বাভাবিক নিয়ন্ত্রণে থাকে। কারি পাতায় উপস্থিত ফাইবার থাকায় ব্লাড সুগার। নিয়ন্ত্রণে বিশেষ ভূমিকা পালন করে ।

হার্টের ক্ষমতা বাড়েঃ কারি পাতায় অনেক উপাদান রয়েছে যা আপনার। রক্তের খারাপ কোলেস্টেরল মাত্রা কমাতে বিশেষ কার্যকির এই কারি পাতা। খারাপ কোলেস্টেরল না থাকায় হার্টের কোন ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় থাকেনা। প্রসঙ্গ প্রতিবেদনে জার্নাল অব চাইনিজ মেডিসিন প্রকাশিত একটি গবেষণা অনুযায়ী জানা যায় শরীরে কারিপাতা প্রবেশ করা মাত্র খারাপ কোলেস্টেরল তো কম বেই। সাথে ভালো কোলেস্টেরল পরিমাণে বাড়তে শুরু করে। এতে হার্টের ক্ষতি হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই নেই।

অ্যানিমিয়ার মতো রোগকে দূরে রাখেঃ কারি পাতার সাত নম্বর উপাদান। ফলিক ও আয়রনের ভরপুর এই কারি পাতা।এই প্রাকৃতিক উপাদানটি শরীরে প্রবেশ করা মাত্রই লহিত রক্তের কণিকার মাত্রা এতটা দাঁড়িয়ে দেয় যে। অ্যানিমিয়ার মত রোগ বেশিদিন শরীরে থাকার সুযোগ পায় না। এক্ষেত্রে যদি প্রতিদিন সকালে খেজুরের সাথে দুইটি কারি পাতা খান। তাহলে আপনার শরীরে অনেক উপকার মিলবে।

গর্ভাবস্থায় কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা

গর্ভাবস্থায় অনেক খাবারে সাবধানে খেতে হয়। গর্ভাবস্থায় আপনি অনেক সাবধানতার সাথে এই কারি পাতাও খেতে পারেন। এতে মিলবে অনেক সমস্যার সমাধান। গর্ভাবস্থায় মেয়েদের বমি বমি ভাব হওয়াটাই স্বাভাবিক। যদি আপনার বমি ভাব হয় তাহলে কারি পাতা নিয়মিত খেলে সমস্যার সমাধান হবে। এতে থাকা আয়রন আপনাকে ও আপনার বাচ্চাকে ভালো রাখবে। আরো রয়েছে ফাইবার আর ফাইবারে রয়েছে প্রচুর পরিমান আশ।
গর্ভাবস্থায় কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা
যা আপনার গর্ব অবস্থায় কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দিবে। এছাড়াও অনেক পুষ্টি গুন রয়েছে কারি পাতায় প্রাকৃতিক উপাদান খেলে ক্ষতি হওয়ার সম্ভবনা খুব কম। ভালো ও সুস্থ থাকুন আপনি ও বাচ্চা।

চুলের যত্নে কারি পাতার ব্যবহার

চুল মেয়েদের প্রাকৃতিক অলংকার। যা যন্তে মেয়েরা কত কি করে থাকেন। তার পরেও মনে হয় চুলের সমস্যা দূর হতে চাই না। তাদের জন্য উপকারী কারিপাতা। হেয়ার ফল্ট কম করে,হেয়ার গ্রোথ বাড়ায়,ও ডামেজ হওয়া চুলকে রিপিয়ারিং করে, ও ডেন্টাব কে পেরুন করছে।চুলের যন্তে কারি পাতার ব্যবহার কি ভাবে করবেন। চলুন যেনে নেই। প্রথমে কোকোনাট তেল নিয়ে তা বয়েল করতে হবে। ৫ থেকে ৭ মিনিট,বয়েল করার পর কারিপাতা দিতে হবে। 

তেল যখন বলক হবে ও একটু কালছে হবে তখন। আচ থেকে নামিয়ে নিতে হবে। আপনি যদি আরো ভালো তেল বানাতে চান তাহলে গোটা পাতা না দিয়ে বেল্ড করে তেলের সাথে বয়েল করতে পারেন। তাহলে আরো দিগুন উপকার হবে। তেল হয়ে গেলে ছেকে ব্যবহার করবেন। ছাকার পর আরো একটু তেল আড করে নিবেন। আপনি ফ্রীজে রেখে ব্যবহার করতে পারেন। আর হা তিন মাস ব্যবহার করতে পারবেন। তেলের নষ্ট হয়ে যাবে তিন মাস পর। আপ

কি ভাবে কারিপাতা গাছ তৈরী করবেন

এই গাছ আমাদের বাংলাদেশে প্রচুর পরিমাণ হয়ে থাকে জঙ্গলে। তবে এখন কিন্তু অনেকেই এই গাছ চাষ করছে। আপনিও কিভাবে কারিপাতা গাছ তৈরি করবেন। বা চাষ করবেন। চলুন জেনে নেই। এই গাছের ফল হয় লালছে কালার। ফল সংগ্রহ করে টবে রোপন করে। আর যদি বীজ সংগ্রহ না করতে পারেন। তাহলে আপনার আশেপাশে অনেক নার্সারি আছে সেখান থেকেও কারি পাতা গাছ নিয়ে আসতে পারেন। ছোট গাছ নেবেন যাতে একটু একটু করে বড় হয়। 

এতে গাছ আস্তে আস্তে বড় হবে এবং আস্তে আস্তে আপনি অল্প করে তেল বানিয়ে বা পাতায় পিষে মাথায় দিতে পারেন।গাছের মেহেদী যেমন করে দেয়। ঠিক একই রকম ভাবে এই কারি পাতাও দিবেন। তবে পাতাটা গাছের গোড়ার দিক থেকে নিবেন। মানে পুরাতন পাতা। নতুন পাতা ব্যবহার করলে ফলা ফল কম হতে পারে। ধন্যবাদ

লেখক এর শেষ মন্তব্য

এতক্ষণ আমরা কারি পাতা সম্পর্কে অনেক কিছু জানলাম।কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। ও আরো বিভিন্ন অন্য কারিপাতা কিভাবে কাজ করে তা সম্পর্ক জেনেছি। আমরা প্রায় এই আর্টিকেল বিশেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। গুনাগুনে ভরপুর এই কারিপাতা ব্যবহারে আমাদের অনেক রোগের সমাধান হতে পারে। তাই আপনিও ব্যবহার করুন কারি পাতা। এতে আপনার শরীরের রোগ প্রতিরোধ বাড়ে। ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়। 

চুলের জন্য পুষ্টিকর এই কারি পাতা। ত্বকের জন্য কারি পাথরে ব্যবহার অতুলনীয়। কি ভাবছেন। জঙ্গলে থাকা এই কারি পাতা এত উপকার। জি ঠিক ভাবছেন এত উপকারী এই কারিপাতা। আজ এই পর্যন্ত আগামী দিনে আরো একটি নতুন পোস্টে নিয়ে জানার জন্য ভিজিট করুন আমার ওয়েবসাইট। ধন্যবাদ @rfin shuvo

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়েভারগোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url