প্রবাশী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ২০২৪

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ২০২৪ নিয়ে আজকে আমরা জানবো। বাংলাদেশ প্রবাসীদের জন্য একটি বিশেষায়িত ব্যাংক যা তাদের বিভিন্ন আর্থিক সমস্যা ও চাহিদা পূরণে করে। ঋণ প্রদান এর একটি

গুরুত্বপূর্ণ সেবা যা প্রবাসী দের বিদেশ যাত্রা। প্রতিষ্ঠান শিক্ষা গৃহ নির্মাণ এবং অন্যান্য প্রয়োজনে আর্তিক সহায়তায় প্রদান করে। আমাদের অনকে প্রবাসী ব্যাংক লোনে পারি দেয় প্রবাসে। পাশে দারাই পিকেবি

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ২০২৪ এর আলোচনা নিয় কিছু কথা বলবো। আজকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে আমাদের প্রায় অনেকের স্বপ্ন বিদেশে গিয়ে টাকা কামানোর। তবে আর্থিক সমস্যা কারণে অনেকেই হয়তো পাড়ি জমাতে পারে না ওই প্রবাসে। আবার দেখা যায় বিদেশ যাইতে যে টাকা লাগবে তার অর্ধেক আছে। আর অর্ধেক টাকা না থাকার কারণে অনেকেই যেতে পারে না প্রবাসে। যাদের আর্থিক সমস্যা আছে তাদের জন্য।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোনের নিয়ম ২০২৪ এ। বিদেশে যাওয়ার জন্য অনেকেরই অর্থনৈতিক সহায়তার প্রয়োজন হয়। তাদের এই চাহিদা পূরণে মিস কয়েকটি ব্যাংক প্রবাসীদের জন্য বিশেষ ঋণ প্রদান করে থাকেন। আর এই বিভিন্ন নামে পরিচিত। যেমন প্রবাসী ঋণ অভিবাসন ঋণ ওয়ার্কাস ঋণ আরো ইত্যাদি নামে পরিচিত। যেসব ব্যাংক গুলা প্রবাসী লোন দিয়ে থাকে তার একটি তালিকা দিবো নিচে। ঋণ নেওয়ার জন্য আবেদন করবার আগে বিভিন্ন ব্যাংকের সুদের হার।

ও ঋণের শর্তাবলী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। আপনার প্রকৃত চাহিদা অনুযায়ী নির্ধারণ কারুণ ঋণের পরিমাণ। আর অবশ্যই ঋণের সুদের হার সম্পর্কে জেনে ঋণের আবেদন করুন। ও প্রবাসে গিয়ে কতদিনের মধ্য টাকা পরিশোধ করবেন। তা নিয়ে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এর সাথে আলোচনা করুন। আপনি প্রবাসে যাওয়ার পর কতদিনে শোধ করতে পারবেন ব্যাংক ঋণ। তাতে আপনার সুদের হার কমে আসবে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ২০২৪ এর নতুন কিছু। ও প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কোথায় আছে। এ তথ্য নিয়ে আজকের আর্টিকেল মন দিয়ে পড়ুন। এখন কার দিনে প্রায় সব ব্যাংক প্রবাসী লোন দিয়ে থাকেন। তবে কিছু ব্যাংকে সুদের হার একটু কম বেশি হয়ে থাকে। প্রবাসী ঋণ বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন পূরণে অনেকের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ হাতিয়ার হয়ে থাকেন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক গুলো। এজন্য আপনি ঋণের জন্য আবেদন করার আগে। সকল তথ্য সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিবেন ও সঠিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।

নবীনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখা,

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক (বাঞ্ছারামপুর) ব্রাহ্মণবাড়িয়া শাখা।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ২০২৪ এর ব্যাংকের নাম ও ঠিকানা দেওয়া হল। আপনাদের সুবিধার্থে মোবাইল নাম্বার ও জিমেইল অ্যাকাউন্ট দিয়ে দেয়া হলো। যাতে আপনাদের সুবিধা হয়। এতে আপনারা মোবাইল ফোনে যোগাযোগের মাধ্যমে। ও ইমেইল ঠিকানার মাধ্যমে জেনে নিতে পারবেন প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কোথায় আছে ও। ব্যাংক লোনের সকল তথ্য। প্রবাসী ভাইদের সুবিধার্থে আরো কিছু তথ্য নিচে দেওয়া। আশা করি আপনি এই আর্টিকেলের এর মাধ্যমে সকাল তথ্য পেয়ে যাবেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন অনলাইন আবেদন করার নিয়ম। আমরা অনেকেই জানতে চাই। অনেক মানুষ আমাদের মধ্যেও মিথ্যা কথা ছড়িয়ে দেয় যে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকে অনলাইনে আবেদন করা যায়। কিন্তু আমি আপনাদের বলব প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। কিংবা আর যে কোন ব্যাংক হোক না কেন বর্তমানে বাংলাদেশের কোন ব্যাংকে লোনের জন্য অনলাইন আবেদন করা যায় না। তবে যা করা যাই তা হলো অনলাইন থেকে তাদের ফর্ম ডাউনলোড করে তারপর সেটা ফিলাপ করে জমা দেওয়া যায়।

কিন্তু জমা দিতে হবে ব্যাংকে গিয়ে। আর এ কারণেই অনেকে বলে ব্যাংক লোন আবেদন অনলাইনে করা যায়। আমাদের চারপাশে অনেক সুবিধাবাদী লোকজন থাকে। যাদের কাজই হলো মানুষকে ঠকানো ও বিভ্রান্তি তে ফেলা। সামান্য কিছু টাকার জন্য এ মানুষগুলো অনেক নিচু পর্যন্ত নামতে পারে। যেখানে লোনের জন্য ব্যাংকে গিয়ে আবেদন করলে ও লোন পাওয়া কঠিন হয়ে যায়। সেখানে অনলাইন আবেদন করে লোন কোন ভাবেই সম্ভব না। ব্যাংক হচ্ছে একটা সেনসিটিভ কোম্পানি।

এখানে অনলাইন আবেদন করে কোনভাবেই ঋণ গ্রহণ করা সম্ভব নয়। কারণ ব্যাংকের অনেক নিয়ম কানুন আছে। ব্যাংক কর্মকর্তাদের এই নিয়মের ধারাবাহিকতায় চলতে হয়। কেননা প্রয়োজনীয় অনেক কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়। যা শশরীরে আপনাকে সেই কাগজপত্র নিয়ে যেতে হবে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের কাছে। এতেই মিলবে আপনার লোন। অযথা বাহিরের মানুষের কাছে এ বিষয়ে আলোচনা না করে। আপনি নিজে ব্যাংকে গিয়ে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ সদস্যদের সাথে কথা বলুন এতে আপনার জন্য।

মঙ্গল ও খুবই ভালো হবে। অযথা প্রতারকের ফাঁদে পড়বেন না। এরা ৫০০ টাকার জন্য অনেক নিচে নামতে ও মিথ্যা বলতে পারে। কারণ ব্যাংক আপনাকে টাকা দিবে। তাই আপনি নিজে যাওয়ায় ভালো। ধন্যবাদ

কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয় চলুন যেনে নেই। আমরা যারা প্রবাসে যাওয়ার জন্য অনেক চেষ্টা করি। অনেক চেষ্টার ফলে হয়তো মেলে যাওয়ার সম্ভাবনা। তবে সমস্যা কিছু টাকার। এতদূর এগিয়ে যাওয়ার পর যদি কিছু টাকার জন্য প্রবাসে পাড়ি না দেওয়া যায় তাহলে কেমন হবে। এই সময় আপনার জন্য আছে ব্যাংক। কোন কোন ব্যাংক প্রবাসী লোন দেয় কিছু ব্যাংকের নাম দেওয়া হল।

এ সব ব্যাংকে আপনি আবেদন করতে পারবেন। এরা প্রবাসী কল্যাণ লোন দিয়ে থাকেন। আপনার কাগজ ঠিক থাকলে আপনি খুব তারা তারি লোন পেয়ে যাবেন। এছাড়াও বর্তমান সময়ে অনেক এনজিও প্রবাসী কল্যাণ লোন দিয়ে থাকে। এই এনজিও গুলো সব এলাকাতেই আছে। এনজিওদের সাথে আপনার ভালো সম্পর্ক থাকলে এরা দুই থেকে তিন লক্ষ টাকাও দিয়ে থাকে। আপনার পাশে ব্যাংক ও এনজিও দুটো

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিতে কি কি লাগে। প্রবাসী কল্যাণ লোন আবেদনের জন্য ব্যাংকের নির্ধারিত ফরম পূরণ করতে হয়। সেই সঙ্গে সত্যায়িত ছবি জাতীয় পরিচয় পত্র পাসপোর্ট এর ফটোকপি দিতে হয়। ও একই সঙ্গে ঋণের দুইজন জামিনদার লাগবে। ও জামিনদার এর কাগজপত্র লাগবে। জামিনদারের সেটাই তো ছবি পরিচয় পত্র আর প্রয়োজনীয় কিছু কাগজ লাগে।

সংশ্লিষ্ট সিটি কর্পোরেশন /পৌরসভা/ ইউনিয়ন পরিষদ প্রতিপক্ষ ইস্যুকৃত আবেদনকারীর নাগরিকত্ব সনদপত্র।

ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি জানতে হলে আগে আপনাকে বুঝতে হবে। এই লোন কেন দিচ্ছেন আপনাকে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। বাংলাদেশের নাগরিকদের সুবিধার্থে হালাল ও ইসলামী শরিয়া মেনে লোন দেয় ইসলামী ব্যাংক। সুখ ছাড়া প্রতিটি ব্যাংক প্রায় অচল হলেও ব্যাংক তাদের প্রবাসী লোন পদ্ধতিতে রেখেছে বিশেষত্ব। অনেক ব্যাংক প্রবাসী লোনকে ঋণ বিবেচিত করে। তবে ইসলামী ব্যাংক বিষয়টিকে সরাসরি লোন হিসেবে।

বিবেচিত না করে বিশেষ অর্থ সহায়তায় কে তারা ইনভেস্টমেন্ট বা বিনিয়োগ বলে থাকে। বাংলাদেশের অন্য সব ব্যাংকের নাই ইসলামী ব্যাংক। ও প্রবাসীদের জন্য বিশেষ এই লোন সুবিধা প্রদান করে থাকে। আর তাই প্রবাসী লোন নিতে হলে আপনাকে ইসলামী ব্যাংক। প্রবাসী লোন পদ্ধতির আবেদন পত্র ইসলামী ব্যাংকের যে কোন শাখা থেকে সংগ্রহ করতে হবে। আবেদনপত্র সংগ্রহ করে আপনাকে পূরণ করতে হবে। বর্তমান সময়ে বেশিরভাগ মানুষই ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন নিতে চায়।

এর কারণ হিসেবে বলা যায় ইসলামী ব্যাংক তাদের প্রবাসী। ইসলামী ব্যাংক প্রবাসী লোন পদ্ধতি লোন এর মাধ্যমে অনেক সুবিধা রেখেছে যা প্রবাসীদের জন্য সহজ। আবার অন্যদিক বিবেচনায় এ ব্যাংক হালালো ইসলামী শরিয়া ভাবে লোন প্রদান করে থাকে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হাউজ লোন এর মধ্যে কি কি সুবিধা রয়েছে জানবো সম্পর্কে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রবাসীদের অবদান অনিবার্য। আমাদের প্রবাসীদের রেমিটেন্স এর উপর নির্ভর করে বাংলাদেশের অর্থনীতি চলে দুমিয়ে। প্রবাসীরা তাদের বিনিয়োগ করতে আগ্রহী। আমাদের প্রবাসীদের জন্য আবাসন ঋণ প্রদানের মাধ্যমে তাদের দেশে বিনিয়োগ উৎসাহিত করা সম্ভব। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক প্রবাসীদের জন্য আবাসন ঋণ প্রদান করে থাকে। 

এই ঋণ সুদের হার অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় অনেক কম। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের হাউজ লোনের সুবিধাগুলো। সুদের হার কম, ঋণের পরিমাণ বেশি,দিনের মেয়াদ বেশি, আবেদন প্রক্রিয়া সহজ। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হাউজ লোন প্রবাসীদের জন্য একটি অন্যতম সুযোগ। এই ঋণ গুলোর মাধ্যমে আমাদের প্রবাসীরা দেশে বাড়ি নির্মাণ বা ফ্লাট কিনতে পারবেন। এতে তাদের পরিবারে অনাবিল সুখ সমৃদ্ধি বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি প্রবাসীরা দেশের অর্থ সামাজিক উন্নয়নে অবদান ভূমিকা পালন করবে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক হাউজ লোন এর সব সুবিধা গুলি আরো অনেক বাড়ানো যেতে পারে। যেমন ঋণের সুদের হার আরো বেশি কমানো যেতে পারে। ও ঋণের মেয়াদ আরো বেশি বাড়ানো যেতে পারে। ও আবেদন প্রক্রিয়া আরো সহজ করা যেতে পারে। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক সুবিধাগুলি প্রবাসীদের কাছে আরো প্রচার করা যেতে পারে। এতে আরও বেশি প্রবাসী এইরিনের সুবিধার গ্রহণ করতে পারবেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক কত টাকা লোন দেয় তা নিয়ে কথা। চলুন কত টাকা পর্যন্ত সর্বোচ্চ লোন দিয়ে থাকে ব্যাংকগুলো। বৈধ পথে বিদেশে জনশক্তি রপ্তানি করতে এগিয়ে এসেছে গুলো ব্যাংক। যারা টাকার অভাবে চাকরি নিয়ে বিদেশ যেতে পারছেন না। তাদের কম সুদে ঋণ দিয়ে সহযোগিতা করবে আমাদের দেশের ব্যাংক গুলো। তবে যারা বৈধভাবে চাকরি নিয়ে জনশক্তি কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোতে নাম নিবন্ধন করে বিদেশে যেতে হবে। সেই ক্ষেত্রে ব্যাংকগুলো ঋণ দেবে।

 

ঋণের টাকায় বিদেশ গিয়ে চাকরি করে কিস্তিতে ঋণ শোধ করার সুযোগ দেওয়া হবে প্রবাসীদের। চাকরি নিয়ে বিদেশ যাওয়াকে উৎসাহিত করতে কয়েকটি ব্যাংক এ ধরনের ঋণ প্রকল্প হাতে নিয়েছে। কম সুদে কোনরকম জামানত ছাড়ায় সহজ শর্তে কম সুদে এ খাতে ঋণ দেওয়া হচ্ছে। ইতিমধ্য এসব প্রকল্পের বেশ সাড়া পাওয়া গেছে বলে ব্যাংক গুলো জানিয়েছে। এখন আরো অনেক ব্যাংক সুবিধা ও সহজ প্রকল্প চালু করতে যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি ব্যাংক এ ধরনের প্রকল্প চালু করেছে। 

বা সামনে আরো করবে। সর্বোচ্চ কত টাকা লোন দেয় প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক, সোনালী ব্যাংক, অগ্রণী ব্যাংক, পূবালী ব্যাংক, এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংক, অন্যতম। এ ব্যাংকগুলো ৯ থেকে ১৪ শতাংশ সুদে এই প্রকল্পের আওতায় ঋণ দিয়ে থাকেন প্রবাসীদের। ঋণ দিচ্ছে আড়াই থেকে ৩ লক্ষ টাকা। ঋণের মেয়াদ ১ বছর হতে ৩ বছর পর্যন্ত। ঋণ বিতরণের সদ্য ও অনুমোদন প্রায় সব ব্যাংকে একই ধরনের। ধন্যবাদ

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক ঋণ পরিষদের নিয়ম কি। এ বিষয়ে আলোচনা করব এখন। প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের শাখা রয়েছে ৬৫ টি। এ ব্যাংকটির মোট ঋণ এর প্রায় ৯০% বিদেশ গামীদের জন্য দেওয়া হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে দিনের কিস্তি পরিশোধ করতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় প্রবাসীদের। ও ব্যাংকের শাখায় আসতে হয় ঋণ গ্রহিতা স্বজনদের। ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহাতাব জাবিন নিউজ বাংলাকে বলেন। এতদিন ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করতে গিয়ে অনেক দূর-দূরান্ত থেকে।

শাখায় আসতে হয় প্রবাসী ও গ্রাহকদের। এজন্য আমরা অগ্রণী ব্যাংকের শাখায় এজেন্ট ব্যাংকিং এর মাধ্যমে কিস্তি গ্রহণ করতে পারবো। তিনি আরো বলেন ঋণগ্রহীতা তারা দেশের বাইরে। থেকে কিস্তি দিতে চাইলে অগ্রণী ব্যাংকে থাকা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের নামে খোলা হিসাব রেমিট্যান্স আকারে পাঠাতে পারবেন।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংকের লোন পরিষদের সময় হিসেবে আপনি ৩৬ মাসের সুবিধা পাবেন যদি আপনি নতুন গ্রাহক হয়ে থাকেন আর আপনি যদি থাকেন সে ক্ষেত্রে ২৪ মাসের সময় পাবেন। তবে লোনের সময় পরিমানের উপর ভিত্তি করে লোনের মেয়াদ নির্ভর করে হয়ে থাকে।

প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক লোন নিয়ম ২০২৪ এর সকল তথ্য এতক্ষণ পর্যন্ত আলোচনা করলাম। এই আলোচনার মাধ্যমে আমরা প্রায়ই আর্টিকেলের শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি। এতক্ষণ আমরা প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক নিয়মের অনেক কিছুই জানলাম। এ বিষয়ে আরো কিছু জানার থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে এসে কমেন্ট করতে পারেন। আমরা কমেন্টের রিপ্লাই দিয়ে থাকি। প্রবাসী ভাই ও বোনদের প্রতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন দিয়ে শেষ করছি আজকে আর্টিকেল। এরকম আরো পোস্ট পেতে ভিজিট করুন আমার ওয়েবসাইট। ধন্যবাদ