এলাচ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা জানুন
আজকে আমরা আলোচনা করবো এলাচ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে। এলাচ সাধারণত আমরা সবাই চিনি। এলাছ আমরা বিভিন্ন ভাবে খেয়ে থাকি। এলাচ মসলা হিসেবে অনেক পরিচিত একটি ফল। যা আমরা তরকারিতে ও বিভিন্ন রান্নায় ব্যবহার করি।
এই এলাচ ব্যবহারে রান্নার স্বাধ কে বাড়িয়ে দেয় অনেক গুন। তবে আপনার শরীরের জন্য ১০০% কার্যকারিতা ও উপকারী এই ফল এলাচ। যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধে সহায়তা তাই করে। আপনি জানলে অবাক হবেন এর গুনাগুন। এলাচের গুনাগুন সম্পর্কে জানলে আপনি আজ থেকেই খাওয়া শুরু করবেন।
সূচ পত্রঃ
এলাচ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
এলাচ আমাদের সবার ঘরে ঘরে এই থাকে। এলাচ ছাড়া রান্না প্রায় অসম্ভব হয়ে যায়। এলাচ এর গুন রয়েছে অনেক। তাই এলাছ খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানাবো আজকে। এই এলাচ বিভিন্ন ভাবে ব্যবহার করে থাকে। বিভিন্ন খাবারে ভিন্ন এক এক স্বাধ আনে এই এলাচ। সাধারণত এলাচ বাদামি কালার হয়ে থাকে। এলাচের বীজ হয় কালো কালার। খাইতে একটু ঝাল ঝাল লাগে তবে উপকারি ফল। এই লাচের দাম সাধারণ মসলা থেকে বেশি হয়ে থাকে।
কিন্তু নাগালের বাহিরে নয় দাম। যাই হক দাম বাদে উপকারের দিক আসি। এটি বিপাকতন্ত্রকে সক্রিয় রাখে এবং হজমে সাহায্য করে থাকে এলাচ। অনেকের বুক জ্বালা করে থাকে। ও বমি বমি ভাব হয় সব সময়। এগুলো থেকে মুক্তি পেতে এলাচ মুখে দিন। শরীরের ভোগান্তি ও টক্সিন দূর করতে কোন জুড়ি নেই এই এলাচ ফলের। যাদের ত্বকে বয়সের ছাপ বাড়তে শুরু করেছে তারা নিয়মিত সকালে খালি পেটে এলাচ ফল ভেজানো পানি খেলে ত্বক টানটান হয় ও বলিরেখা কমে।
এটি সর্দি,কাশি,ও হজমের সমস্যা হিসেবে ব্যবহূত হয়। বেশিরভাগ লোকজন জানেন না যে তাদের শরীর ও স্বাস্থ্যর জন্য কত উপকারী এলাচ ফল। এটি মাউথ ফ্রেশনার হিসেবে চিবিয়ে সরাসরি খেতে পারেন। আবার চা এর মধ্য খেতে পারেন এই উপকারী এলাচ। উপকারি ফল যে ভাবে খাবেন সে ভাবে উপকার পাবেন।
রাতে এলাচ খাওয়ার উপকারিতা
এলাচ একটি মসলা যা সাধারণত রান্না এবং ঐতিহ্যগত ওষুধের ব্যবহার হয়। এলাচ একটি শক্তিশালী ও মনোরম সুবাস ও একটি গন্ধ রয়েছে যা প্রায়শই মিষ্টি এবং সুস্বাদু খাবারে স্বাদ বাড়ানোর জন্য ব্যবহার হয়।আয়ুর্বেদের মত এতিহ্যবাহী ওষুধ বানানো পদ্ধতিতে এলাচের বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা আছে বলে মনে করা হয়। যার মধ্য হজমের সহায়তা করা। ও রক্তের সঞ্চালন উন্নত করা এবং শাসকে সতেজ রাখা। রাতের বেলা ঘুমানোর আগে এলাচ খাওয়ার কথা আসে।
কিছু লোকজন বিশ্বাস করে যে এটি খেলে শীতলতা বাড়াতে গুণমান উন্নত করতে সাহায্য করে এলাচ ফল। এখানে অনেক কয়টি কারণ রয়েছে কেন ঘুমানোর আগে এরাজ খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া যেতে পারে। এলাচলের এমন কিছু মন রয়েছে হালকা প্রশান্তিদায়ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এই গুনগুলি শের এবং মনকে শীতল করতে সহায়তা করতে পারে। আপনি যদি ঘুমানোর আগে সেহরি খাবার খেয়ে থাকেন। তাহলে এলাচ ফল আপনার শরীরকে আরো।
দক্ষতার সাথে খাবার হজম করতে সহায়তা করবে। ও আপনার বদ হজমের সমস্যা দূর করে দিবে। এলাচ ফল আপনার ঘুমকে সহজ করতে সাহায্য করবে। আপনি যদি ঘুমানোর আগে এলাচ চিবিয়ে খান তাহলে আপনার মুখের দুর্গন্ধ হবে না। ঘুমানোর সময় এলাচ খেলে এলাচের ঘ্রাণ নিশ্বাস নেওয়া ও মানসিক চাপ দূর করে।
খালি পেটে এলাচ খাওয়ার উপকারিতা
আমাদের সবার রান্নাঘরে এলাচ ফল থাকে। ছোট ছোট এই এলাচ ফল গুলো সব খাবারের সুগন্ধ বাড়িয়ে তুলে। ও খালি পেটে এলাচ খাওয়ার উপকারিতা অনেক বেশি। তাই বেশিরভাগ তরকারিতে ব্যবহার করা হয় এই এলাচ মসলা। তা ছাড়াও পিঠা ও পায়েসের এর মধ্য এটি দিয়ে থাকি অনেকেই। এগুলা খাবারে একটি দুটি এলাচ না দিলে মনে হয় খাবারের স্বাদই হয় না। এমনকি মসলা চায়ের অন্যতম উপকরুন হলো এলাচ ফল। এলাচ ফল পেটের অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে কার্যকরী এক উপাদান।
এলাচ ফল খালি পেটে খেলে বিভিন্ন প্রকার হবে আপনার শরীরের। যেমন রেলের ক্ষতিকর টক্সিন ও দূর করতে পারে এলাচ। যাদের ত্বকের মধ্য বয়সের অনেক ছাপ রয়েছে বা পড়তে শুরু করেছে তারা নিয়মিত সকালে খালি পেটে এলাচ ভেজানো পানি খেতে পারেন। এতে আপনার ত্বকের বয়সের ছাপ দূর হয়ে যাবে। ও আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনবে এই ছোট্ট এলাচ ফল। সকালে এলাচ খাওয়ার অনেক গুন ও উপকার রয়েছে।
এমন কি যাদের কাশি ও ফুসফুসের সক্রমনের সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য ছোট্ট এই এলাচ ফল মসলা অনেক দরকারি। ছোট্ট এই এলাচ ফল হাঁপানি ও হৃদরোগ নিরাময় করে থাকে।খালি পেটে এলাচ খেলে রক্ত সঞ্চালনে ও সাহায্য করে। রক্তের ঘনত্ব তে সেদিন সকালে খালি পেটে এলাচ খাবেন।
এলাচের ১০টি উপকারিতা সম্পর্কে
প্রত্যেকটা খাবারে সুগন্ধি নিয়ে আসে এলাচ। শুধু তাই নয় আমাদের শরীরের জন্য এই এলাস ফল মসলাটি খুবই উপকারী। প্রতি ১০০ গ্রাম এলাচে মেলে ৩০০ ক্যালোরি ৬৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট। ও ১গ্রাম প্রোটিন ও ২৮ গ্রাম ডায়েটারি ফাইবার। এছাড়াও রয়েছে নিয়াসিন,পাইরিডক্সিন,রাইবোফ্লোভিন,থিয়ামাইন,ভিটামিন এ ভিটামিন সি সোডিয়াম পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম অফার আয়রন ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম ফসফরাস ও জিংক।চমৎকার সব উপাদান এই এলাচ মসলায়।
ছোট্ট এলাচ ফলে আছে আন্টি ইনফ্লেম্যাটরি উপকরণ আছে। এই এলাচ ফল আপনার শরীরে ইনফ্লেম্যাটরি মাত্রা কমে। আর্থ্রাইটিসের মতোন সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফুসফুসে সংক্রমণ শ্বাস প্রশ্বাসজনিত সমস্যার সমাধানে এলাচ কার্যকর।
আপনার দাঁতের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে এলাচ ফল অন্যতম উপাদান। যা মুখের ব্যাকটেরিয়া ও মুখের দুর্গন্ধ দূর করে ওরাল হেলথ ভালো রাখে।
এলাচ ফলে প্রচুর ম্যাঙ্গানিজ থাকে। এ মিনারেল রক্তে চিনির মাত্রা ঠিক রাখে। এ কারণে আপনারা খাবারের সাথে এলাচ মিশিয়ে খেতে পারেন। এতে আমার রক্তের চিনির পরিমাণ থাকবে।
আমাদের প্রায় সবারই মাঝে মাঝে বদহজম হয়। এই এলাচ ফল বদহজম ও কুষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে অনেক ভূমিকা পালন করে থাকে। পেট ভরা অবস্থায় একটা এলাস মুখে নিয়ে চিবালে পাকস্থলী সমস্যা দূর হয়।
এলাচ ফল রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এই মসলা। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে অবশ্যই প্রতিদিন একটা করে এলাচ চিবিয়ে খাবেন।
ব্রঙ্কাইটিস, বুকে কফ জমা সর্দি কাশি সমস্যা দূর করতে অনেক ভূমিকা পালন করে এই উপকারী এলাচ।তাই এই এলাচ কে আপনার প্রতিদিনের সঙ্গি বানাতে পারে।
এলাচের ডিউরেটিক উপাদান আছে। যা আপনার দেহের ক্ষতিকারক টক্সিন দূর করে ও হজমে সাহায্য করে। এলাচ ফলের কারণে আপনার শরীরকে ঝরঝরে ও মেজাজ কে ফুরফুরে রাখবে।
বমি বমি ভাব এড়াতে এলাচ আপনাকে ভীষন সাহায়তা করবে। ও আপনার গলা ক্লিয়ার করতে সাহায্য করবে।
ক্ষেত্রবিশেষ গ্যাস্টিকের সমস্যা সমাধান করতে অনেক কার্যকরী এই এলাচ মসলা। একটা এলাচ খেয়ে যদি এত উপকার হই তাহলে কেন খাব না এই ছোট্ট এলাচ।
গর্ভাবস্থায় এলাচ খাওয়ার উপকারিতা
গর্ভাবস্থায় মেয়েদের প্রায়ই সেই জিনিসগুলি খাওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। যাতে গর্ভাবস্থায় মেয়েদের স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং সন্তানের বিকাশ ভালো হয়। এই সময়ে মেয়েদের জন্য সুষম খাবার খাওয়া অত্যন্ত প্রয়োজন।কিন্তু আমরা সবুজ এলাচের কথা বলছি। পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম ভিটামিন আন্টিক্সিডেন্ট এলাচের মধ্যে পাওয়া যায়। গর্ভাবস্থায় সবুজ খাওয়া যায় বা নিরাপদ কি না। প্রায় মেয়েরা প্রশ্নের উত্তর খুঁজছেন। আজকে আর্টিকেলটি মাধ্যমে জানব যে।
গর্ভাবস্থায় এলাস খেলে উপকার পাওয়া যায়। গর্ভাবস্থায় এলাচ খাওয়ার উপকারিতা। গর্ভাবস্থায় এলাচ খাওয়া মেয়েদের জন্য নিরাপদ বলে বিবেচিত হতে পারে। তবে এলাচ খাওয়ার আগে সঠিক উপায় সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ। একটি গবেষণায় বলেছে যে গর্ভাবস্থায় মেয়েরা এলাচের গুড়া খেলে বমি করতে পারেন। আপনি এই সমস্যা থেকে মুক্তি হতে পারেন। এই সময়ে কিছু মেয়েরা এও মনে করেন যে এলাচ খাওয়ার ফলে গর্ভপাত ঘটতে পারে।
আরো পড়ুনঃ কারি পাতা খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
যদি এই বিষয়ে এখনো গবেষণা করা হয়নি। তবে গর্ভবতী মেয়েদের সর্বদা মনে রাখতে হবে যে কোন কিছু অতিরিক্ত শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এমন সময় এমন পরিস্থিতিতে চিকিৎসকের পরামর্শ এলাচ খাওয়া উচিত।
মেয়েদের সংক্রমণ প্রতিরোধে এলাচ হতে পারে অনেক উপকারী। এইলাচে থাকা উপস্থিত এন্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে। ব্যাকটেরিয়া দূর করতে সাহায্য করে। ও সংক্রমণ থেকে দূরে রাখে। এলাচ এর ভিতরে আন্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য উপাদান পাওয়া যায়। যা বিভিন্ন সাথে লড়াই করার মাস নারী এবং দাঁত সম্পর্কিত দূর করতে পারে এলাচ
শরীরে পুষ্টি সরবরাহ
পটাশিয়াম ক্যালসিয়াম আয়রন ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ ভিটামিন আন্টিক্সিডেন্ট মতো অনেক পুষ্টি উপাদান এলাচের মধ্যে পাওয়া যায়। যা শুধু স্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয় পুষ্টি পূরণ করে না।গর্ভবতী মেয়েদের স্বাস্থ্যর জন্য অন্যতম উপাদান এলাচ
উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে
হজম শক্তির সমাধানে এলাচ অনেক উপকারে আসে। আসুন আপনাদের বলি যে এলাচ পেটের সমস্যা সমাধান করতে পারে। এর পাশাপাশি আলসারের সমস্যা সমাধান করতে ও উপকারী এলাচ। গর্ভবতী মেয়েদের স্বাস্থ্যর উপকারে এলাচ অনেক ভূমিকা পালন করে।
চাপ অপসারণ
গর্ভাবস্থায় মেয়েদের প্রায় টেনশনের শিকার হন। সেই সঙ্গে মেয়েদের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তনের সম্মুখীন হতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে দূর করতে খাওয়া উপকারী গর্ভবতী মেয়েদের। গর্ভাবস্থায় এলাচ খাওয়া স্টেস ডিজঅর্ডারের প্রভাব কমায় এবং মানসিক চাপ থেকে মুক্তি দেয়।
এলাচের ১০টি উপাদান সমূহ
- ফাইবার
- নিয়াসিন
- পাইরিডক্সিন
- রাইবোফ্লোভিন
- থিয়ামাইন
- ভিটামিন এ
- ভিটামিন সি
- সোডিয়াম
- পটাশিয়াম
- ক্যালসিয়াম
- আয়রন
- ম্যাঙ্গানিজ
- ম্যাগনেসিয়াম
- ফসফরাস
- জিংক
এলাচ খাওয়ার অপকারিতা
এলাচ হলো ভারতীয় মসলা এলাচ ও এলাচি। এলাচি হয় সবুজ রঙের। এই এলাচ ওষুধি গুণে ভরপুর। তবে কিছু মানুষের জন্য এটা খাওয়া একদম ঠিক হবে না। আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। তবে এলাচ খাওয়ার অপকারিতা ও আছে। চার রকম সমস্যা থাকলে ভুলে ও এলাচ খাবেন না। আপনার সব সময় সর্দি কাশ লেগেই থাকে বা বমি বমি ভাব হয় সব সময়। তাহলে আপনি এলাচ খাওয়া থেকে দূরে থাকুন। এলাচ ঠান্ডা প্রকৃতি জিনিস। যা খেলে আপনার সমস্যা বাড়তে পারে।
যাদের এলার্জি রয়েছে তারা এলাচ খাবেন না। এতে শ্বাসকষ্ট সমস্যা হতে পারে। খেতে চাইলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে পারেন। যাদের গল্ডব্লাডার বা কিডনিতে স্টোনের সমস্যা আছে তারা ভুলেও খাবেন না এলাচ। এতে আপনার ক্ষতি হতে পারে। এলাচের বীজ আপনার শরীরে পাথর বাড়াতে সাহায্য করে। যদি আপনি এলাচ খেতে চান তাহলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খান। এটা আপনার জন্য বেশ ভালো হবে।
লেখকের শেষ মন্তব্য
আজ আমরা এলাচ সম্পর্কে যেনেছি অনেক কথা। এলাচ খাওয়ার উপকারী। গর্ভাবস্থায় এলাচ খাওয়ার উপকারী। ও বিভিন্ন উপাদান সম্পর্কে। আর্টিকেল টি পড়তে পড়তে শেষ পযন্ত চলে এসেছি প্রায়। তবে আমার মতে উপকারের জন্য এলাচ ভালো একটি উপাদান। চাইলে আপনি নিয়মিত খেতে পারেন। আপনারা এত খন পড়ে নিশ্চয়ই উপকারিতো হয়েছে। তাহলে আপনার বন্ধু বান্ধবের উপকারের জন্য পোস্টটি শেয়ার করতে পারে। আমার ওয়েবসাইটে এরকম অপকারী পোস্ট অনেক রয়েছে।
চাইলে সেগুলো পড়তে পারেন। সঠিক তথ্যের মাধ্যমে আপনাদের উপকার করার চেষ্টা করি। তাই যদি ভালো লাগে আমার ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে পারেন। আপনি চাইলে যে কোন পোষ্টের জন্য আমাকে নক করতে পারেন। যে কোন ধরনের পোস্ট জানার ইচ্ছে থাকলে কমেন্ট বক্সে বলবেন। আমি যত তাড়াতাড়ি পারবো পোস্টটি দেওয়ার চেষ্টা করব। আপনি যেকোনো বিষয়ে পোস্ট চাইতে পারেন। ধন্যবাদ
ওয়েভারগোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url