মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারতা ও ঝুঁকি

মিষ্টি আলু খায় না এমন মানুষ খুব কমই আছে। আজকের আর্টিকেল টি লিখা হয়েছে। মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতা ও ঝুঁকি বিষয় নিয়ে। মিষ্টি আলু খেতে অনেক সুস্বাদু। এই আলু কাঁচা খাওয়া যাই আবার সিদ্ধ করে ও খাওয়া যাই। দুই ভাবে খাওয়া খেতে পারেন।
আপনি অবাক হবেন এই মিষ্টি আলু উপকার সম্পর্কে জানলে। হাজারো পুষ্টি গুনে ভরপুর এই সামান্য মিষ্টি আলু। যা আমরা কিছু মনেই করিনা এই মিষ্টি আলু নিয়ে। আমাদের সকলের পুষ্টি বাড়াতে এই মিষ্টি আলু সবার খাওয়া উচিৎ।উপকারে ভরপুর এই মিষ্টি আলু।

সূচি পত্রঃ মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারতা ও ঝুঁকি 

ভুমিকা

সর্বোত্তম খাদ্য মিষ্টি আলু। আমরা আগে পুরোনো দিনের মানুষ যারা বাংলাদেশর। আমরা মিষ্টি আলু গরুকে খাওয়াতাম।বা গরুর খাদ্য বলে মনে করতাম। কিন্তু এখন মিষ্টি আলুকে বলা হয় সর্বোত্তম খাদ্য। কিন্তু কানো এই নিয়ে আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য। শুরুতে আমি বলে নেই মিষ্টি আলু নিয়ে কানো এই আর্টিকেল। কারন এই আলু ভিতরে যা আছে প্রতি টা অংশ বিষেশ ভাবে গুরুত্বপূর্ণ।

যা আপনার জানা খুবই জরুরি। আমি চাই নিরাপদ খাবারে সুস্থ থাকুন আপনিও। এই মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাইলে। আপনাকে নিচে পড়তে হবে মনোযোগ সহকারে। আশা করি এই আর্টিকেল পড়ার মধ্যেমে আপনি উপকৃতি হবেন।

মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতা ও ঝুঁকি

প্রথমে আমরা জানবো যে মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। এই মিষ্টি আলু খাইতে সুস্বাদু ও ঔষধি আলু বলতে পারেন। কারন এই আলু অনেক গুণ যা আমরা এতো দিন যানতাম না। এই মিষ্টি আলু খেলে যে উপকার গুলো হয়।মানুষের মধ্যে ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, কলেস্টরল এতো মানুষের মধ্যে আছে। প্রায় সব খাবার কোনো না কোনো রুগের সাথে ইন্টারেট করে খারাপ হয়।

কিন্তু এই একটি খারার যাকে সুপার ফুড বলা হয়। এই মিষ্টি আলু মোটামুটি এসব রোগ গুলো মধ্যে ভালো। এটি আসলে এক ধরনের স্টার্টিরুট অর্থাৎ এটি সরকরা। এবং ভালো মানের সরকরা গাছের গুড়া। আমরা সবাই গোল আলু চিনি। এই গোল আলুর সাথে মিষ্টি আলু আকাশ পাতাল তফাৎ পাথ্যক।যদিও দুই আলু মাটির নিচে হয়। মিষ্টি আলু ও গোল আলু দুইটি আলাদা সবজি।

এক রকম নয় যদি ও দুইটি মাটির নিচে হয়। যদিও নামের পিছনে আলু আছে। মিষ্টি আলুর বেস্ট পাট হচ্ছে এটায় এন্টায়অকসিডেন্ট প্রচুর। অথাৎ প্রদাহ নিরোধক অনেক বস্তুু এটির মধ্যে আছে। ভিটামিন-এ আছে ও প্রচুর আস রয়েছে। প্রতি দিন খাবারের তালিকায় রাখতে পারেন এই মিষ্টি আলু। এতে প্রচুর আস কার্বোহাইড্রেট সোস যা পেট ভরা রাখে।একটি মধ্যেম সাইজের মিষ্টি আলু।

এই ধরেন চার বা পাঁচ ইঞ্চি লম্বা। এটির মধ্যে ৮০ গ্রাম ধরা থাকে। এই ৮০ গ্রাম মিষ্টি আলু একটি প্রতি দিন খেতে পারেন। এটি চাইলে ডায়াবেটিস রুগি ও খেতে পারেন। এই আলুর চোচা আছে চোচা সহ খেতে হবে। কানো না চোচার মধ্যে প্রচুর প্রদাহও নিরোদহক বস্তু রয়েছে। অ্যানথ্যসায়ানিন যেটি অনেক রোগ বালাই থেকে রক্ষা করে। আবার ভিতরে অংস যেটি রয়েছে।

সায়েনেডিন পিয়োনিডিন ইত্যাদি সামগ্রী রয়েছে। ও কমপ্লেক্স কার্বোহাইড্রেট রয়েছে প্রচুর আস রয়েছে। এ জন্য এই মিষ্টি আলুর প্রতিটি অংস শরীরের জন্য উপকার। এই আলু তৈলে ভেজে বা ফ্লাই করে বাটার দিয়ে ভেজে খেলে কিন্তু উদ্দেশ্য সফল হবে না। আপনি সিদ্ধ করে বা ব্লেড করে বা আগুনে পুরে মজা করে খেতে পারেন। কিন্তু খেতে হবে চোচা সহ। আর হা বাটার দিয়ে একদম খাওয়া যাবে না।

তাহলে উপকারে আসবে না। এই আলু যদি নিয়মিত খাওয়া যাই। আলুতে প্রচুর প্রদাহও ও ফাইবার থাকার কারনে অনেক কান্সার ও কমে যাই। যামন কলুন কান্সার ব্রাচ কান্সার ফ্রোসটেড কান্সার ইত্যাদি ঝুঁকি কমায়। চোখের জতির জন্য খুবই ভালো। এটার মধ্যে প্রচুর বেটা-ক্যারোটিন রয়েছে যা। পেটের ভিতর যেয়ে বডিতে ডুকে ডিভাইডামিন এ হয়ে যাচ্ছে। অবাক কান্ড না।

আমাদের দেশে শিশুরা রাত কানায় ভুগে। এরকম ছোট্ট মিষ্টি আলু যদি প্রতি দিন খাওয়ানো যায়। তাদের এই ঝুঁকিটি অনেক আংশে কমে যাবে। আবার এটা ত্বকের জন্য অনেক ভালো। এটি ব্রেইনের মগজের জন্য অনেক উপকারী ও বুদ্ধি বাড়াতে সাহায্যে করে। অ্যানথ্যসায়ানিন থাকার কারনে ব্রেইন ডামেজ থেকে মুক্তি দায়। এই মিষ্টি আলুতে প্রচুর আস থাকার কারনে হজম শক্তি বাড়িয়ে দায়।

যাদের পাকস্থলীতে আর্লসার ক্ষত ও গ্র্যাস রয়েছে তাদের জন্য উপকারী এই আলু। ও আরো কলেস্টেরলের চুলের গ্রত রক্ত চাপ ওজন কমাতে সাহায্য করে। আপনি খাবেন আপনার পরিবারকে বলুন খাবার তালিকায় মিষ্টি আলু রাখতে। ধন্যবাদ

মিষ্টি আলু কি কি উপাদান রয়েছে

  • ভিটামিন-এ
  • ভিটামিন -সি
  • ভাইটামিন-বি ৬
  • অ্যানথ্যসায়ানিন
  • ফাইবার
  • ক্যালরি-১৯০
  • সরকরা-৪১.৪ গ্রাম
  • প্রোটিন -৪ গ্রাম
  • চর্বি-০.৩ গ্রাম
  • আস-৬.৬ গ্রাম
  • পটাশিয়াম
  • ম্যাগনেশিয়াম
  • ইত্যাদি

বাচ্চাদের মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতা

আজ আপনাদের এমন এক খাবার এর সাথে পরিচয় করে দিবো। যা আপনার বাচ্চার সুপার ফুড এর মতো কাজ করবে। যা আপনার বাবুদের জন্য অনেক উপকারী। আজ নতুন এক খাবার নিয়ে আর একটি আর্টিকেল আপনার জন্য। বাচ্চাদের মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। আপনার বাবু স্বাস্থ্য ভালো রাখতে মন দিয় পড়ুন। আজকের এই আর্টিকেল টি।

আপনার বাচ্চার খাবার তালিকায় মিষ্টি আলু রাখতে পারেন।এই আলু আপনার বাচ্চার জন্য সুপার ফুড হতে পারে। আমি দেখেছি যে অনেক মায়েরা বাচ্চার খাবার শুরু করনে ছয় মাস পর থেকে। সাধারণ আলু সাথে সাদা ভাত মাখিয়ে খাওয়ায়। কিন্তু যদি আমরা বাচ্চাকে এ সময় মিষ্টি জাতীয় খাবার না দেয়। তাহলে কিন্তুু বাচ্চারা নাও খেতে পারে।

তাই আপনার বাচ্চার জন্য মিষ্টি আলু উইনিং খাবার হতে পারে। মিষ্টি আলুতে ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি আছে যা আপনার বাচ্চার জন্য অনেক উপকারী হয়ে উঠে। এই আলুতে থাকা ভিটামিন এ আমাদের শরীরে বাপক ভূমিকা রাখে। যা রাত কানা রোগ প্রতিরোধ করে। শরীরে ঠান্ডা কাশি লাগা ও অনেকর বার বার ডাইরিয়ার সমস্যা হয় ভিটামিন এ সেই ডাইরিয়া প্রতিরোধ করে।

ও শরীরে খয় পুরুনে ভিটামিন এ বড় রকম ভুমিকা পালন করে। এখন আসেন ভিটামিন সি নিয়ে কিছু জানি। ভিটামিন সি খমতা অসাধারণ এক ভূমিকা পালনে পারদর্শী। ভিটামিন সি শরীরে বিভিন্ন অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। যামন আমাদের খয় পূরণ বৃদ্ধি সাধন। আমাদের শরীরে কাটা ছেড়া সাথে হিলিং করে। আমাদের গ্রোথ কে বাড়াতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুনঃ 

এই ভিটামিন সি যা বলে শেষ করা যাবেনা এই মিষ্টি আলু গুন সম্পর্কে। এই মিষ্টি আলু বাজারের কম্ব ফুড হতে পারে।কিন্তু এর গুণা গুণ নিয় শেষ কনো কথা নাই। মিষ্টি আলুতে ভিটামিন এ ও সি সাথে আছে মিনারেল। ভিটামিন ১২ আছে সেলেনিয়াম ও বিভিন্ন রকমের উপকরণ আছে। এসবই আপনার বাচ্চার জৈবিক প্রক্রিয়ায় সাহায্য করবে। আপনার বাচ্চার ওজন বাড়াতে মিষ্টি আলু বাপক কাজে আসবে।

যা এতো দিন আপনার কল্পনাতে ও ছিলো না। অনেক মায়েরা বলে যে আমার বাচ্চার গ্রোথ হচ্ছে না। আমি বলবো আপনার বাচ্চার খাবারে মিষ্টি আলু রাখুন। অনেক মায়ের প্রশ্ন কি ভাবে খাওয়াবো।৬ থেকে ১২মাসের বাচ্চাকে সেদ্ধ করে ব্লেন্ড করে। ১২ মাসের উপরে হলে। চাল ও আলু সেদ্ধ করে দুধের সাথে ব্লেন্ড করে খাওয়া তে পারেন। বুকের দূধ হক বা পাকেটের বা গরুর। 

এতে আপনার বাচ্চার ভিটামিন এ, ও ভিটামিন সি থাকার কারনে। বাচ্চার রোধপ্রতিরোধ ক্ষমতা ও ঠান্ডা কাশি জ্বর থেকে প্রতিরোধ করবে। ছয় মাসের পর যে খাবার শুরু হয়।মানে ছয় থেকে নয় এই তিন মাসের খাবার আপনার বাচ্চাকে পরবর্তীটি তিন বছর, নিরাপদ রাখতে পারে। এজন্য আপনার বাচ্চার খাবারে মিষ্টি আলু রাখুন। আশা করি আপনি ভালো ফলাফল পাবেন।

আজকের আর্টিকেল এই পযন্ত। পরবর্তী স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে আর্টিকেলের জন্য ভিজিট করুণ আমার ওয়েবসাইট। ধন্যবাদ

গর্ভাবস্থায় মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকার

গর্ভাবস্থায় মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকার সম্পর্কে। আজকের আর্টিকেল আপনার জন্য বেশ উপকারী হতে পারে। মিষ্টি আলু বা রাঙ্গা আলু বিভিন্ন কালারের হয়ে থাকে। যেমন বেগুনি লাল হালকা হলুদ ও সাদা রঙের হয়। মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ও খনিজ উপাদান থাকে। মিষ্টি আলু ভিটামিন এ,সি, বি২,বি৬,ডি, ই,ব্যায়টিনে এর মত ভিটামিনে সমৃদ্ধ।

মিষ্টি আলু ক্রায়োটিনে বিটাক্রায়োটিন ভিটামিন এর একটি চমৎকার উৎস। যা বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার থেকে শরীরকে রক্ষা করে। গর্ভাবস্থায় রোগ প্রতিরোধ করে থাকে মিষ্টি আলু। মিষ্টি আলুর বিটাক্রায়োটিন এ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এছাড়াও ভিটামিন সি ভিটামিন বি কমপ্লেক্স আইরন ফসফরাস ও থাকে। তাই মিষ্টি আলু রোগপ্রতিরোধ করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

অধিক শক্তি সমিদ্ধ খাবার হলো মিষ্টি আলু। যা কিনা গর্ভাবস্থায় অতীব জরুরী। মিষ্টি আলুতে থাকা সুগার রক্তে ধির গতিতে প্রবেশ করে দেহের শক্তি সঞ্চয় করে। এ কারণে ক্রীড়াবিদও খেলোয়ারদের কে এবং যারা রক্তে নিম্নচাপে আক্রান্ত এবং যারা গর্ভবতি রয়েছেন তাদের কে মিষ্টি আলু খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।গর্ভাবস্থায় যাদের ডায়াবেটিসের মত রোগ হয়।

তাদের ও সেই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করে থাকে এ মিষ্টি আলু। মিষ্টি আলুতে থাকা সুগার বা চিনি খুব ধিরে ধিরে রক্তের সঙ্গে মিশে যায়। এতে শরীরে শক্তি ভারসাম্য বজায় থাকে। আশ্চর্য হলে সত্যি যে মিষ্টি আলু ইনসুলুনে নিশ্চয়ন ঠিক মতো হতে সাহায্য করে। যা রক্তের চিনি মাত্রা নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া মিষ্টিতে আলুতে অনেক ফাইবার বা আঁশ আছে।

এর ব্ল্যাইসেমিক ইনডেক্স ৫০ থাকে। যা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। গর্ভাবস্থায় প্রদাহ কমিয়ে থাকে মিষ্টি আলু। অবান্তরীন বারজিক উভয় প্রদাহ কমাতে অত্যন্ত কার্যকরী মিষ্টি আলু। বিটাকায়োটিন ভিটামিন সি এবং ম্যাগনেসিয়াম এর উপস্থিতির কারণে। মিষ্টি আলু প্রদাহ রোধি ভুমিকা রাখতে পারে। মিষ্টি আলু হজমের সহায়ক যা কিনা গর্ভাঅবস্থায় খুবই জরুরী।

মিষ্টি আলুতে আঁশ বা ফাইবারের পরিমাণ বেশি থাকে। এতে থাকা ম্যাগনেসিয়াম নামক খনিজ উপাদান টি ও থাকে বলে।মিষ্টি আলু হজম সহায়ক একটি খাবার। এছাড়াও এতে স্টার্স থাকে যা পাকস্থলী ও অন্তকে শীতল রাখতে পারে। আরর্থাইটিসের মতো রোগ কে প্রতিরোধ করে মিষ্টি আলু। বিটাকায়োটিন জিংক ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন বি কমপ্লেক্সের উপস্থিতি কারণে।

মিষ্টি আলু আরর্থাইটিস মোকাবেলাই কার্যকরী ভূমিকা রাখে। গর্ভাবস্থায় মিষ্টি আলু খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ হৃদপিণ্ড সচল রাখতে সাহায্য করবে। ভিটামিন বি ৬ সমৃদ্ধ মিষ্টি আলু হৃদরোগের ঝুকি কমায়। মিষ্টি আলুর পটাশিয়াম হৃদস্পন্দন স্বাভাবিক রাখতে, কিডনি সুরক্ষায় ও একে কর্ম ক্ষমতায় স্বাভাবিক পর্যায় রাখতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া আমরা অনেকেই জানিনা।

যে মিষ্টি আলু আয়রনের অনেক ভালো উৎস। যা কিনা গর্ভাবস্থায় খুবই দরকারি। মিষ্টি আলু আয়রনের ভালো উৎস এটি। আমাদের শরীরের শেত কনিকা তৈরী চাপ প্রতিরোধ রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা। কার্যকর রাখা সহ নানান কাজে আসে। তাছাড়া মিষ্টি আলু ইডিটেবল ব্রাবল সিনড্র আলসারিটিপ ক্লোলাইটিসের মতো রোগে উপকারী। এছাড়া মিষ্টি আলু খেলে মানসিক অবসাদ কমে।

ও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ে ও হারকে শক্ত করতে ও শরীরের শক্তি যোগাতে মিষ্টি আলুর ভূমিকা রয়েছে অপরিসীম। মিষ্টি আলু সিদ্ধ করে ও চটকিয়ে খেলে। বিটা করোটিন সহজে হজম হয়। এছাড়া সিদ্ধ করে খেলে রক্তে সুগারও কম মিশে। ভাজা মিষ্টি আলু  ৩ অথবা ৪ গ্রাম ঘিতে ভেজে খেলে। এর পুষ্টি উপাদানগুলো আরো সক্রিয় হই এবং সহজেই হজম হয়। তবে বেশি ভাজা যাবে না এছাড়া ও ৭, ৮, মিনিট ধরে ভাব বা রোস্ট করে, খেলেও এর পুষ্টি উপাদান অক্ষত থাকে।

মিষ্টি আলু থেকে বিস্কিট বানিও খাওয়া যায়। আপনি স্টিমিং রোস্টিং বেকিং অথবা বয়েলিং যে ভাবে মিষ্টি আলু খান না কানো পুষ্টি পাবেন। তাই মিষ্টি আলু প্রস্তুতের সকল পদ্ধতি পুষ্টিকর। আপনি সয়ামিল্ক প্রোটিন পাউডার ও দারুচিনি সহ। স্মুদিতে মিষ্টি আলু মেশাতে পারেন। মিষ্টি আলু ব্লেন্ড করে স্যুপেও মিশ করতে পারে।আজকে যা যা জানলাম মিষ্টি আলু সম্পর্কে। এই সবই গর্ভাবস্থায় ও গর্ভবতী মায়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী।

লেখকের শেষ মন্তব্য

আজকে আমরা মিষ্টি আলু খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে জানলাম। ও অনেক কিছু তুলে ধরা হয়েছে এই আর্টিকেলর মধ্যেমে। বাচ্চা খেলে কি উপকার গর্ভাবস্থায় খেলে কি উপকার। কি কি উপাদান রয়েছে সব কিছু পড়ে বুঝতে পারছেন। আশা উপকৃত হয়েছেন। আপনি উপকৃত হলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আমার ওয়েবসাইটে এরকম আরো অনেক পোস্ট লিখা আছে।

যা চাইলে আপনি পড়তে পারেন। আজকাল আমরা অনেক কিছু গুগলের মাধ্যেমে জানার চেষ্টা করি। অনেক প্রশ্নের উত্তর খুজে থাকি। আমি এরকম অনেক আর্টিকেল লিখে থাকি সঠিক তথ্য দিয়ে। যাতে আপনারা পড়ে বিভ্রান্তিতে না পড়েন। আগামী দিনে এরকম আরো আর্টিকেল নিয়ে আপনাদের সামনে আসবো। যা পড়ে আপনারা উপকৃত হবেন। এরকম আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ @rfin shuvo

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়েভারগোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url