গর্ভাবস্থায় কচুর লতি খাওয়ার উপকার

আমারা সবাই কচুর লতি সম্পর্কে কম বেশি জানি বা চিনি।গর্ভাবস্থায় কচুর লতি খাওয়ার উপকার। সম্পর্কে জানবো আজকের এই আর্টিকেলে।আমরা আরো জানবো যে কচুর লতি খেলে আমাদের শরীর
এর জন্য কি কি উপকার হবে।বিস্তারিত জানতে মনোযোগ সহকারে আজকের আর্টিকেল পড়তে পারেন আপনি।পুরো আর্টিকেল পরলে বুঝতে পারবেন কচুর লতির উপকারিতা। বিস্তারিত নিচে পড়ুন।

আরো পড়ুনঃ গর্ভাবস্থায় কচুর লতি খাওয়ার উপকার  

গর্ভাবস্থায় কচুর লতি খাওয়ার উপকার

কচুর লতি খুবই পরিচিত একটি সবজি।যদিও অনেকে কচুর লতি খেতে পছন্দ করে না।কারন এই সবজিটি খেলে গলা ধরা বা কুটকুটায়। এই সমস্যায় ভুগতে হয় অনেক কেই।তবে সুস্বাদু এই খাবারটি সঠিক পদ্ধতিতে রান্না করলে।মোটেই গলা ধরার ভয় নেই।চিংড়ি অথবা সুটকি দিয়ে কচুর লতি রান্না করলে। খেতে সুস্বাদু ও অসাধারণ লাগে।

এত সাধের এই সবজি টির গুনগুন সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। অথছো পুষ্টি গুণে অনন্য এই সবজি টি।পুষ্টি বিজ্ঞানীদের মতে কচুর লতিতে রয়েছে পচুর পরিমাণে আয়রন যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।গর্ভাবস্থায় বাড়ুন্ত শিশু ও কেমু থেরাপি নিচ্ছেন। আমন রোগীদের জন্য কচুর লতি খুবই অপকারী একটি উপাদান।

এতে ক্যালসিয়াম পর্যাপ্ত পরিমাণে রয়েছে।যা দেহের হার শক্ত করে ও চুলের ভঙ্গরতা রোদ করতে সক্ষম। এর মধ্যে ডাইটেরী ফাইবার বা আসের পরমান খুব বেশি আছে।এ আস খাবার খুব সহজেই হজম করে।দীর্ঘদিনের কোষ্ঠকাঠিন্য ধুর করতে সাহায্য করে।এছাড়া যে কনো বড় ধরনের অপারেশনে পর।খাবার হজমের উপকারী পর্থ হিসেবে কাজ করে এই কচুর লতি।

কচুর লতির উপকার গুলো সম্পর্কে

উপকারঃ গরমে শরীর থেকে পানি বা ঘাম বেড়িয়ে যায়। কচুর লতিতে প্রচুর পানি থাকে। যে করনে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখা যেতেই পারে। কচুর লতির আস দেহে থেকে বজ্র পদার্থ বের করে দায়।খাবার হজমে সাহায্য করে এই কচুর লতি। যারা দ্রুত ওজন কমাতে চান তারা কচুর লতি খেতে পারেন। মুখি বা কচুর চেয়ে লতিতে সরকরার পরিমান কম।

ফলে যারা সরকরার পরিহার করে চলেন।তারা কচুর লতি খেতে পারেন। কচুর লতির ক্যালসিয়াম হারের গঠন শক্ত করে। এত থাকা আয়োডিন ও ভিটামিন বি মস্তিষ্কে স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ভালো রাখে ত্বক ও চুল। কচুর লতিতে থাকা ভিটামিন ছি।মানব দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ও কচুর লতিতে আছে প্রচুর পরিমানে লোহা।

যারা রক্ত শূন্যতায় ভুগছেন কচুর লতি তাদের জন্য ভালো পর্থ হতে পারে। এতে প্রচুর পরিমান ফাইবার ফুলেন ফাইয়োমেনু রয়েছে।কচুর লতি রক্তের কোলেস্টেলের মাত্রা কমায়। ক্লোলেন কান্সার ও বেষ্ট কান্সার প্রতিরোধে কাজ করে। তবে শিশুদের বেশি করে তৈল দিয়ে খাওয়ানো ভালো এতে রাত কানা রোগের আসাঙ্ক্ষা কমে।

অপকার বা ক্ষতি সম্পর্কে কচুর লতি

চলুন কচুর লতির ক্ষতিকারক দিক গুলো জেনে নেই। কচুতে অকজালেট রয়েছে তাই রান্নার পর ও। কনো কনো ক্ষেত্রে গলা একটু চুলকায়। তাই কচুর লতি খাওয়ার সময় কিছুটা লেবুর রস মিসিয়ে নিন। অনেক ক্ষেত্রে কচু খেলে শরীরে এলার্জি এবং হজমে সমস্যা দাখা দায়।এক্ষেত্রে যাদের এধরণের সমস্যা রয়েছে তারা কচু খাবেন না।এ ছাড়া যারা হৃদরোগ ও উচ্চ মাত্রায়।

কোলেস্টেরল জনিত সমস্যা আক্রান্ত বা উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন। কচুর লতি খাওয়ার সময় চিংড়ি ও শুটকি বর্জন করুন। নিরাপদ খাবার খান সুস্থ থাকুন।

গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় মেয়েরা কঠিন সময় পাড় করে থাকে। বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় শেষের দিকটা অনেকটায় ক্রিটিকাল হয়ে থাকে। যে কারনে মেয়েদের অনেক কিছু বেছে খেতে হয়। বা বুঝে সুনে চলতে হয়। তাই আপনার নিকটস্থ কনো গাহিনি চিকিৎসকের সাথে আলাপ করে জানতে পারেন। গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না। কানো না কিছু খাবার আছে গর্ভাবস্থায় খেলে উপকার পাওয়া যায়।

আবার গর্ভাবস্থায় কিছু খাবার পরিহার করা উচিৎ। যেখানে খাবার গ্রহণে একটু ভুল বা অসতর্কতা কারণে। আপনার এবং অনাকাঙ্ক্ষিত সন্তানের ভবিষ্যৎ হুমকির মুখে পরতে পারে। এজন্য একজন যোগ্য মা হিসেবে অবশ্যই জানা উচিৎ। গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না সে সম্পর্কে। কারন গর্ভাবস্থায় একজন মায়ের সর্তকতাই পারে। সুস্থ সবল এবং স্বাভাবিক শিশুর জন্ম দিতে।

এক এক করে জেনে নেওয়া যাক। গর্ভাবস্থায় কি কি সবজি খাওয়া যাবে না। যেমন গর্ভাবস্থায় কোনো ধরনের কাচা শাক সবজি না খাওয়া ভালো। কানো না কাচা শাক সবজিতে ময়লা বা বিভিন্ন ধরনের পরো জিবি থাকতে পারে। যার মাধ্যমে গর্ভবতী মা এবং অনাগত শিশু ক্ষতিগস্ত হতে পারে। আমরা ভ্রমণ এর সময় বা হেটে চলার সময় রাস্তা থেকে আনারস পেয়ারা শশা আমরা কিনে খেয়ে থাকি।

গর্ভাবস্থায় বাহিরের এসব খাবার কখনো খাওয়া উচিৎ নয়। কানো না এসব খাবার ডেকে রাখা হয় না।এতে বিভিন্ন ধরনের ভাক্টেরিয়া জন্মে। আবার বাড়িতে ফল বা ফল জাতীয় সবজি দীর্ঘ সময় কেটে রেখে গর্ভাবস্থায় না খাওয়ায় ভালো। না ধুয়া ফল এবং সবজি খাওয়া যাবে না। কানো না, না ধুয়া ফল এবং সবজির খোসা গুলিতে ক্ষতিকারক কিটনাসক বা হারভিস আইভি থাকতে পারে।

সে গুলো টগযো প্লাজমা গন্ডি এবং লিস্টেডিয়ার মতো মারাত্মক পাথজেন দের ও বাসস্থান হয়। স্প্রাউট লেটুস এবং বাধা কপির মতো না ধুয়া কাচা শাক সবজি বিশেষ করে গর্ভাবস্থায় সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলতে হবে। এ ছাড়া ফ্রীজে দীর্ঘদিন ফলমূল রেখে কনো ভাবে খাওয়া যাবে না। এবং পাতা ওয়ালা সবজি। বেশি বেশি করে পরিস্কার পানি দিয়ে ধূয়ে রান্না করবেন। আনারস অত্যন্ত সুস্বাদু একটি ফল।

আনারসে ভ্রমুলিন নামক এক ধরনের উপাদান থাকে। যা গর্ভের সন্তানে ক্ষতির কারণ হয়।করলা, করলাতে গ্লাইক্লোলাইসিস সেপ্নিক মারোডিসিন নামক ক্ষতিকারক পদ্বার্থ থাকে। যা গর্ভাবস্থায় গর্ভবতী ও গর্ভাবস্থায় সন্তানের ক্ষতির কারণ হয়ে দারায়। পেপে, গর্ভাবস্থায় পেপে খাওয়া উচিৎ না। কারন পেপেতে লাটেস্ট নামের উপাদান থাকে যা গর্ভা জাতো সন্তানের ক্ষতি করে।

সজনে জনপ্রিয় ও পুষ্টি কর সবজি হলে ও এর মধ্যে রয়েছে আলফা ও ছিট্রেসটিরল নামক এক ধরনের উপাদান। যা গর্ভবতী মায়ের গর্ভপাত ঘটাতে পারে। তাই গর্ভ কালিন সময় সজনে না খাওয়ায় ভালো। অ্যালোভেরা অনেকেই সৌন্দর্য চর্চার জন্য ও পেট পরিস্কার রাখার জন্য নিয়মিত অ্যালোভেরা জুস খেয়ে থাকি।কিন্তু গর্ভকালিন অবস্থায় খাওয়া উচিৎ নয়। কারন গর্ভপাত ঘাটাতে পারে।

আধা সিদ্ধ ডিম বা অল্প সিদ্ধ ডিম খাওয়া উচিৎ নয়। এতে সালমুলেনা দারা দূষিত হওয়ার সম্ভবনা থাকে। যা ডাইরিয়া বা বমি ভাব সৃষ্টি করে।তাই ডিম খাওয়ার সময় ভালো ভাবে রান্না করে খাওয়া উচিৎ।গর্ভা অবস্থা দোকান থেকে কিনে সবজির সালাদ খাওয়া উচিৎ না। কারণ এতে বিভিন্ন ধরনের জিবাণু বা ভাকটেরিয়া জন্মাতে পারে যা গর্ভবতী মায়ের ও গর্ভের শিশুর জন্য হুমকি হয়ে দারায়।

গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবে না

গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবে না। ও কোন মাছ খাওয়া যাবে এ বিষয়ে আমরা সকল তথ্য নিয়ে আপনার সামনে। কোন ধরনের মাছ খাবেন। সপ্তাহে কইদিন খাবেন। গর্ভাবস্থায় কোন মাছ খেলে উপকার। কোন মাছ খেলে ক্ষতি। তাহলে পড়তে পারেন শেষ পযন্ত। মাছ হলো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টির আরদ। একজন গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্যকর ব্রনের প্রতিপালনে জন্য মাছ খাওয়া জুরুরি।

তবে এখন কনো মাছ খাওয়া কনো জু নেই। কারণ বিষাক্ত এবং দূষিত পদার্থ মাছের মধ্যে দিয়ে দেহে প্রবেশ করে। যা গর্ভস্ত বাচ্চার জন্য মারাত্মক হুমকির কারণ। এমন কি বিভিন্ন ধরনের সমস্যা সৃষ্টি করে। মাছ খেলে যে উপকার গুলো হয়। মাছ হলো চর্বিহিন প্রোটিনে শক্তিশালি উৎস। এর মধ্যেস্ত অপরিহার্য এমিনিও এসিড ব্রনের বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

এটি শিশুর চুল, হার,ত্বক,এবং মাংস পেশির জন্য কোষ গঠনে সহায়তা করে। তাছাড়া গর্ভের বাচ্চার জন্য ডি এইচ এ ও ওমেগাত ৩ ফাটি এসিড খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যা আপনি পেতে পারেন সামুদ্রিক মাছ। এমন কি সালমুন খেলে গর্ভাবস্থায় তৃতীয় ত্রোমাসিকের সময়। শিশুর বৃদ্ধি খুব দূত হয়। এই সময় আপনি চাইলে সালমুন বা সামুদ্রিক মাছ খেতে পারেন।

যা বাচ্চার মেধা বিকাশ এমন কি স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি সহায়তা করবে। তা ছাড়া গর্ভবতী মা যাদি হায়পার টেনশনে ভুগে থাকেন। সে ক্ষেত্রে ডাক্তার মাছ খেতে বলে থাকেন। এতে করে রক্ত চাপ কম করে এমন কি রক্তে সার্চের মাত্রা ও নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।

 
ও রক্ত জুমে যাওয়া রোধ করে। যা গর্ভবতী মায়ের কোডিয়াক আটাক থেকে রক্ষা করে। তাই গর্ভাবস্থায় নিয়মিত মাছ খাওয়ার চেষ্টা করবেন। গর্ভাবস্থায় ২২৬ থেকে ৩৪০ গ্রাম মাছ আপনি প্রতি সপ্তাহে খেতে পারবেন। যা পরিমানে মাজারি সাইজের মাছের দুই থেকে তিন পিস যথেষ্ট। মানে সপ্তাহে তিন দিন যদি আপনি মাছ খান তাহলে গর্ভাবস্থায় মাছের চাহিদা পরিপূর্ণ হয়ে যাবে।

গর্ভাবস্থায় কি কি মাছ খাওয়া যাবে। গর্ভাবস্থায় মাছ ভালো ভাবে রান্না করে খাবেন। গর্ভাবস্থায় নিরাপদ যে সকল মাছ তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে। ইলিশ মাছ, সামুদ্রিক মাছ সালমুন, রুই, কাতল, বোয়াল,পাবদা,চিংড়ি, মাছ। চিংড়ি মাছের মধ্যে বাগদা চিংড়ি গলদা চিংড়ি। এবং কাখরা ও ঝিনুক বেশ উপকারী। তাছাড়া কট ফিস মাগুর জাতীয় মাছ টাংরা গুতুম বাইন শোল টাকি।

যে কনো ধরনের মাগুর মাছ খেতে পারেন। গর্ভাবস্থায় সব চেয়ে ভালো হচ্ছে ছোট মাছ খাওয়া। বিষেশ করে মলা ডেলা কিংবা অন্য জাতীয় ছোট মাছ। যা গর্ভবতীকে দিবে শক্তি এবং গর্ভের সন্তানের জন্য প্রয়োজনিয় পুষ্টি চাহিদা পুরোন করবে। বিষেশ করে মানসিক স্নায়ুতান্ত্রিক এবং দৃষ্টি গত যে কনো ধরনের ত্রুটি এবং বিকাশকে তরননিতো করে এসব ধরনের মাছ।

সব ধরনের মাছ সব সময় পাওয়া যাইনা হাতের নাগালে। সে ক্ষেত্রে যেই মাছ পাবেন। বিষেশ করে জৈব পদ্ধতিথে পুকুরে চাষ কৃত যে কনো মাছই গর্ভবতীদের জন্য নিরাপদ। চিংড়ি মাছ খাওয়ার ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে। সপ্তাহে এক দিনের বেশি চিংড়ি মাছ খাওয়া যাবে না। গর্ভাবস্থায় যে সব মাছ খাওয়া যাবে না। গর্ভাবস্থায় মার্কানি বা রসায়নিক পদার্থ মিস্রিতো মাছ গুলো।

একে বাড়েই খাওয়া উচিৎ নয়। এতে করে জন্ম গত বাচ্চা ত্রুটি নিয়ে জন্ম গ্রহণ করতে পারে। কিং মাকারেল হাঙ্গর সরফিশ বা তলুয়ার মাছ একেবারেই খাওয়া উচিৎ নয়। আমাদের পরিচিত মাছের মধ্যে অন্য তম মাছ হচ্ছে তেলাপিয়া মাছ। বাজারে গেলেই ছরাছরি। কিন্তু গর্ভাবস্থায় তেলাপিয়া মাছ না খাওয়াই উচিৎ। ও টুনা ফিশ খাওয়া যাবেনা।

গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়া যাবে কি

কচু শাক দক্ষিণ এসিয়া ও দক্ষিণ -পূর্ব এশিয়ার সুপরিচিত একটি শাকপাতা সবজি। এর ডাটা সবজি এবং পাতা শাক হিসেবে খাওয়া হয়। কচুর ডাটা ও পাতা সব কিছুতেই প্রচুর পরিমানে পুষ্টি রয়েছে। কচু শাকে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান সমূহ।প্রতি ১০০ গ্রাম কচু শাকে থাকে -৬.৮ গ্রাম শর্করা,প্রোটিন, ৩.৯ গ্রাম, ১০ মিলিগ্রাম লৌহ, ০.২২ মিলিগ্রাম, ভিটামিন বি -১,০.২৬ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২. ১২মিলিগ্রাম ভিটামিন সি,১.৫ গ্রাম স্নেহ বা চর্বি, ২২৭ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম এবং ৫৬ কিলো ক্যালরি খাদ্যশক্তি। কচু সাথে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি রয়েছে।

এতে থাকা আন্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। গবেষণায় দেখা গেছে নিয়মিত কচু শাক খেলে।কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করা যায়। কচু শাক স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে দারুণ কার্যকরী তাই মহিলাদের বেশি করে কচু শাক খাওয়া উচিত। গর্ভাবস্থায় কচু শাক খাওয়া যাবে। কচু শাকে ভিটামিন এ এর খুব ভালো উৎস। রাতকানা রোগসহ ভিটামিন এ এর অভাবে হওয়া সব ধরনের রোগ প্রতিরোধ কচু শাক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। কচু শাকের ভিটামিন এ থাকে যা আমাদের রাতকানা সানি পড়া সহ চোখের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধসহ দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে দেয়।

গর্ভাবস্থায় বেশি করে কচু শাক খেলে ব্রনের চোখ গঠনে বিশেষ ভুমিকা রাখে। তা ছাড়া বাচ্চা প্রসবের পরে ও বাচ্চার দৃষ্টি শক্তি বাড়িয়ে দায়। আরো অনেক গুন আছে এই কচু শাকের। গর্ভবতী মায়েদের মুখ প্রায়ই শোনা যাই যা খাচ্ছে তা হজম হচ্ছে না। অনেক সময় পেটে গ্যাস হয়ে থাকে। সে ক্ষেত্রে কচু শাক খেলে হজম শক্তি বৃদ্ধি পাবে ও গ্যাস থেকে মুক্তি পাবে গর্ভবতী মায়েরা।

গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়

আমরা অনেকেই চাই আমাদের বেবি সুন্দর এবং ফর্সা হয়। এজন্য আপনার করনিয় বা যেগুলো খাবার খেতে হবে গর্ভাবস্থায়। হাজার ও গর্ভবতী মায়ের প্রশ্ন গর্ভাবস্থায় কি খেলে বাচ্চা ফর্সা হয়। যে গুলা খাবার খেলে বাচ্চা ফর্সা হয় ও সুস্থ থাকে। তা আমরা এই আর্টিকেলের মধ্যেমে জানবো।বাচ্চা ফর্সা হবে যে গুলো ফুডস খেলে। আপনি খেতে পারেন আপেল,কমলা,বেদনা,বা ডালিম,আঙুর,আরো বিভিন্ন ধরনের ফল। 
পুরো প্রেগনেন্সি জুরে রেগুলার দুটো কালার ফুডস খাওয়ার প্ল্যান করবেন। দুধ খাবেন, দুধ বা দুধের তৈরী খাবার টাও আপনি খাবার তালিকায় রাখবেন। দুধের সাথে জাফরান মিশে খেতে পারেন। ডাবের পানি সপ্তাহে এটলিস্ট এক থেকে দুই দিন খাবেন। লেবু দিয়ে সরবত বানিয়ে খাবেন।এ গুলো বাচ্চার গায়ের রঙের সাথে অনেক টাই রিলেটিপ থাকে। বিষেশ করে যারা ফুড ইন্টিক বেশি করে। তাদের বাচ্চার গায়ের রঙ অনেক টায় ভালো হয়ে যাই।

আজকের বিষয়ে লেখকের শেষ কথা

আজকে আমরা আলোচনা করলাম গর্ভাবস্থায় কচুর লতি খাওয়ার উপকার সম্পর্কে। আমরা আরো জানলাম যে গর্ভাবস্থায় কি কি খেলে গর্ভবতী মায়ের স্বাস্থ্যর ও বাচ্চার জন্য উপকার। এই বিষয়ে আলোচনা করতে করতে প্রায় শেষ পর্যায়ে চলে এসেছি।

আমরা স্বাস্থ্য টিপস নিয়ে বলে থাকি। যা পরে অনেক গর্ভবতী মায়েরা উপকারিত হয়। আজকের এই আর্টিকেল যা ছিলো প্রথম থেকে শেষ পযন্ত তা আপনার জন্য বেশ উপকারী কিছু তথ্য। এরম তথ্য পেতে আমার ওয়েবসাইট ভিজিট করতে পারেন। এরকম আরো সকল তথ্য নিয়ে আসছি পরের আর্টিকেলে।ধন্যবাদ @rfin shuvo

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়েভারগোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url