স্বনের সকল তথ্য জানতে চাই


mango
স্বনের দোকানে কিছু বানাতে গেলে মনে হয় কি বানাবো কেমন বানাবো ওজন টিকঠাক দিবে কি না আমি স্বন বিষয়ে কিছু বুঝিনা আমাকে ঠকাচ্ছে না তো এসব যদি ভেবে থাকেন এই পোষ্ট আপনার জন্য।


কতো টুকু সোনা লাগবে এটা আপনার উপর ডিফেন্ড করবে। আপনি কতো টুকু সোনা দিতে পারবেন। ও আপনার ডিজাইন কামন হবে। ও দুলের সাইজ উপর নির্ভর করে কত টুকু সোনা লাগবে। ঝুমকা ৬ থেকে ৮ আনা ও দুল ৩ থেকে ৪ আনা সবনিন্ম। যত বেশি দিবেন তত মজবুত হবে।আজকের বিলাসিতা আগামি দিনের সঞচয়। যোগাযোগঃ করুন এখানে

পেজ সূচিপত্রঃ

অনেকে বলে বানানী বা মুজুরী কত টাকা লাগে

আসলে মুজুরী বা বানানি আসে যে ভাবে।আপনি একটা দোকানে গিয়ে সোনা দুল বা আংটি ইত্যাদি বানাতে দিবেন। দোকানিরা ভরি করা মুজুরী নিয়ে থাকে।যামন ভরি করা কেউ নাই ৮০০০/=হাজার কেউ নেই ১০০০০/=দশ হাজার।এই টুকু কম বেশি থাকবে বাপার না। যদি ৮ হাজার ভরি হয়।আর আপনি যদি ৪ আনা জিনিস বানান তাহেল আপনাকে ২ হাজার টাকা দিতে হবে।আপনি নিজে মুজুরী হিসাব করতে পারবেন। যামন যত টুকু বানাবেন সেটা দিয় ভাগ করেবন ৪ আনা÷৮০০০/-মুজুরী=২০০০

সোনা বানাতে গেলে এক দাম বিক্রয় করতে গেলে আরেক দাম হয় কানো?


সোনার জিনিস বানালে। ভাঙতে গেলে দাম কম দায়। বা যে টাকা দিয়ে বানাই সেই টাকা পাইনা কানো।আসলে আপনি যেই জুয়েলারি বানান না কানো বিক্রয় করতে গেলে ২০% বাদে টাকা পাবেন।এই ২০% বাদ যাবে যে ভাবে। আপনি আপনার জুয়েলারি বিক্রয় সময় যেই বাজার থাকবে। যামন আপনি বানাইছেন ৮০,০০০/টাকা ভরি,এখন বিক্রয় করতে গিয়ে দাখেন সোনার দাম বারতি হয়ে ছে অরো২০,০০০/টাকা।তাহলে সোনার দাম মোট ১০০,০০০/টাকা। এই এক লক্ষ্য টাকা থেকে আপনি ২০%বাদে টাকা পাবেন। বাজার অনুযায়ী যখন যেরকম যা দাম থাকবে তার থেকে ২০%বাদ পরবে। আর হা মুজুরী টাকা কিন্তু ফেরত পাবেন না।

সোনার কই প্রকার ও কি কি

  • ২৪<>ক্যারেট
  • ২২<>ক্যারট
  • ২১<>ক্যারেট
  • ১৮<>ক্যারেট

দোকানের মেমো প্রয়োজন কি, না নিলে কি হবে



মেমো হচ্ছে বেচাকেনা ও পণ্যর মধ্য গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। মেমো থাকা টা খুবই  জরুরি। করন মেমো না থাকলে সোনার সঠিক দাম পাবেন না।তা ছারা ও মেমো তে উল্লেখ করা থাকে যা বাইছেন তার বিবরন যামন, নাম, ঠিকানা,ক্যারেট, ওজন,তারিখ, যেটা বাইছেন তার নাম আরো অনেক স্বত্ব এই আর কি। এমন না মেমো না থাকলে সোনা  বিক্রয় করতে পারবেন না।তবে মেমো থাকা ভালো

ব্রঞ্জের বালা বানালে ভাঙতে গেলে সোনা পাওয়া যাই না কানো

ব্রঞ্জের বালা হচ্ছে খয়যুক্ত জুয়েলারি।নকশা বালা বেঙ্গল বালা ঝুর চুরি বাউটি ইত্যাদি । যা বাব্যহার করলে খয় হয় সোনা। রাপ ইউজড করলে এক সময় সোনা খয়ে ব্রঞ্জ বেড় হয়ে যাই।সেই ক্ষেত্রে ভাঙতে আসলে সোনা পাওয়া খুব মুসকিল হয় যায়।তা ছারা কম সময় বাব্যহার করলে দোকানি ৫০% বাদ দিয়ে থাকে সোনা, মানে অর্ধেক  অর্ধেক পাবেন ভাঙতে আসলে। নিয়ম একই সব যাইগাতে



এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ওয়েভারগোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url